ইউক্রেনের ওপর রাতভর শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।
ইউক্রেনের বিমান বাহিনী বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) জানিয়েছে, ক্রেমলিনের আক্রমণ থামানোর জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মস্কোর সবচেয়ে বড় আক্রমণ এটি।
ইউক্রেনের বিমান বাহিনী জানিয়েছে, রাশিয়ান বাহিনী ৫৭৪টি ড্রোন এবং ৪০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এতে কমপক্ষে একজন নিহত হয়েছে। এ সময় জাপোরিঝিয়া ও এলভিভসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় হামলা হয়।
ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিট ৫৪৬টি ড্রোন এবং ৩১টি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করেছে বলে দাবি দেশটির। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
এদিকে শান্তি চুক্তির জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে শীর্ষ বৈঠকের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে এখনো স্থান চূড়ান্ত হয়নি। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সংবাদমাধ্যম পলিটিকো গত মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে জানায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সম্ভাব্য ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের ভেন্যু হিসেবে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টকে বিবেচনা করছে হোয়াইট হাউস। তিন নেতার শীর্ষ বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস।
এর প্রতিক্রিয়ায় আয়োজক হতে আগ্রহ ও প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে হাঙ্গেরি। আজ বৃহস্পতিবার এক পডকাস্টে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেতের সিজিয়ার্তো বলেন, ‘যদি আমাদের প্রয়োজন হয়, আমরা ন্যায়সংগত ও নিরাপদ পরিবেশে শান্তি আলোচনার সুযোগ করে দিতে প্রস্তুত। শান্তি প্রচেষ্টার সাফল্যে আমরা যদি কোনোভাবে অবদান রাখতে পারি, এতে আমরা আনন্দিত হব।’
ইউরোপের যেসব স্থানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ভয় ছাড়াই পুতিন যেতে পারেন, তার মধ্যে হাঙ্গেরি অন্যতম। তবে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র হওয়ায় বুদাপেস্টে বৈঠক জেলেনস্কির জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।
ইউক্রেনের বিমান বাহিনী বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) জানিয়েছে, ক্রেমলিনের আক্রমণ থামানোর জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে মস্কোর সবচেয়ে বড় আক্রমণ এটি।
ইউক্রেনের বিমান বাহিনী জানিয়েছে, রাশিয়ান বাহিনী ৫৭৪টি ড্রোন এবং ৪০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। এতে কমপক্ষে একজন নিহত হয়েছে। এ সময় জাপোরিঝিয়া ও এলভিভসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় হামলা হয়।
ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষা ইউনিট ৫৪৬টি ড্রোন এবং ৩১টি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করেছে বলে দাবি দেশটির। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
এদিকে শান্তি চুক্তির জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে শীর্ষ বৈঠকের সম্ভাব্য স্থান হিসেবে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টের কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে এখনো স্থান চূড়ান্ত হয়নি। হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সংবাদমাধ্যম পলিটিকো গত মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে জানায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সম্ভাব্য ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের ভেন্যু হিসেবে হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্টকে বিবেচনা করছে হোয়াইট হাউস। তিন নেতার শীর্ষ বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস।
এর প্রতিক্রিয়ায় আয়োজক হতে আগ্রহ ও প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে হাঙ্গেরি। আজ বৃহস্পতিবার এক পডকাস্টে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেতের সিজিয়ার্তো বলেন, ‘যদি আমাদের প্রয়োজন হয়, আমরা ন্যায়সংগত ও নিরাপদ পরিবেশে শান্তি আলোচনার সুযোগ করে দিতে প্রস্তুত। শান্তি প্রচেষ্টার সাফল্যে আমরা যদি কোনোভাবে অবদান রাখতে পারি, এতে আমরা আনন্দিত হব।’
ইউরোপের যেসব স্থানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ভয় ছাড়াই পুতিন যেতে পারেন, তার মধ্যে হাঙ্গেরি অন্যতম। তবে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র হওয়ায় বুদাপেস্টে বৈঠক জেলেনস্কির জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।